নিয়েছি ভোরের শেষে শিশিরের খামে মোড়ানো, স্মৃতির ভাঁজপত্র অনুভূতির কোয়েলী এক পালকে। যেখানে নেই কোনো রঙচঙে আবেদনময়তার ভরাট দেহী সাজ, নেই বিদূষী রাজ্যলক্ষীর মাথায় রুবি- চুনি- পান্না অথবা কালো হীরার কারুকার্যখচিত তাজ। এখানে সকল চোখে পড়েনি বালি তাক- ব্যাস্ত সকল সব রাস্তা ঘাট, চলে গাড়ি ঘোড়া অবিরত ফিস্ ফিস। নক্ষত্রগুলো যেন আকাশ থেকে সরে যায় অন্য এক ভুবনে, দীপ্তিময় চাঁদের চাহনি বারাবার জানায় অজানা ইঙ্গিতে। তারাগুলো থেকে শিহরণ এসে ভর করে মনের নীরব প্রকোষ্ঠে, কোলাহলময় পৃথিবীটা আমাকে আর মোহিত করে। আত্মার ডানায় ভর করে পাড়ি জমাই অচেনা এক দেশে, আমি ভ্রমণ করছি সামুদ্রিক মাদকতার চাদরে ঢাকা স্যাঁতস্যাঁতে এক কুয়াশার শহরে। যেখানে রাতপাখিদের নিয়ত শোভা অদৃশ্য কাতরে, হাঁড়ে কাঁপন লাগা শীতের রাতে। দূর্ভেদ্য ঘন এই কুয়াশা কেটে কেটে, ব্যস্ত মফস্বলের আঁকাবাকা রাস্তায়। পবিত্রা চাহনি ছমছমে রাতের আঁধারি-ঘোমটার আড়ালে, তবুও আছে কিছু হেমলক লতা ছড়ানো কান্না জলে। নিরবে ভ্রমনে যেতে শুধু বার বার ইচ্ছে করে, থোকা থোকা বর্ণচোরা প্রহরের এই আবডালে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।